HS Geography Suggestions।।অর্থনৈতিক ভূগোল।।Higher Secondary Suggestions।।WBCHSE Geography Suggestions
• নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :[প্রতিটি প্রশ্নমান-৭]
1. ভারতীয় কৃষিতে সবুজ বিপ্লবের প্রভাব আলোচনা করো। দক্ষিণ ভারতে কফি চাষের উন্নতির কারণ কী? 4+3
2. বাজার-বাগান কৃষির উন্নতির কারণ আলোচনা করো। নিবিড় জীবিকা সত্ত্বা ভিত্তিক কৃষিতে মাথাপিছু উৎপাদন কম কেন? ভারতে শ্বেত বিপ্লব বলতে কী বোঝায়?
3. দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় রাবার চাষে উন্নতির কারণ কী? বানিজ্যিক কৃষি ও জীবনধারণ কৃষির পার্থক্য লেখো। 4+3
4. ব্যাপক কৃষি ও নিবীড় কৃষির মধ্যে পার্থক্য লেখো। স্থানান্তর কৃষি পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর কেন? 4+3
5. ব্যাপক কৃষিরপ্তানি নির্ভর কেন? শস্যাবর্তন ও শস্য প্রগাঢ়তা, শস্যসমন্বয় কাকে বলে? 4+3
6. শস্যাবর্তন ও শস্য প্রবনতার ব্যাখ্যা দাও। চিনে ধান উৎপাদনের উন্নতির কারণ লেখো। 5+3
7. উদ্যান কৃষি, সবুজ বিপ্লব, শ্বেত বিপ্লব ও নীল বিপ্লব সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দাও। আর্দ্র কৃষি ও শুষ্ক কৃষির পার্থক্য লেখো। 4+3
৪. ভারতে তৈরী পোষাক শিল্পের উন্নতির কারণ লেখো। পণ্য সূচক কী? শিকড় আল্গা শিল্প ও আইসোডোপেন কী? 3+2+2
9. কাঁচামালের অভাব সত্ত্বেও জাপান লৌহ-ইস্পাত শিল্পে উন্নত কেন ব্যাখ্যা করো। পূর্বভারতে লৌহ ইস্পাত শিল্পের একদেশিভবনের কারণ লেখো। 3+4
10. ভারতে খাদ্য প্রক্রিয়া শিল্পের বণ্টন ও সম্ভাবনা লেখো। ভারতে বয়ন শিল্পের সমস্যা কী? দুর্গাপুরকে 3+2+2
11.শল্প বলতে কী বোঝো? ভারতে মোটর গাড়ি নির্মাণ শিল্পের উন্নতির কারণগুলি আলোচনা করো। পেট্রোরসায়ন শিল্পকে আধুনিক ও সূর্যায়ের শিল্প বলে কেন। 2+3+2
11.আদমশুমারি বলতে কী বোঝো? স্থুলজন্মহার ও স্থুলমৃত্যুহার এর সংজ্ঞা দাও। জনাকীর্ণতার সমস্যা কী? 2+3+2
13. জনঘনত্বানুযায়ী পৃথিবীর জনসংখ্যার আঞ্চলিক বণ্টন ব্যাখ্যা করো। জনঘনত্ব ও মানুষ-জমির অনুপাতের পার্থক্য লেখো। 4+3
14. আদমশুমারি অনুযায়ী পৌরবসতির সংজ্ঞা দাও ও শ্রেণিবিভাগ করো। গোষ্ঠীবদ্ধ জনবসতি গড়ে ওঠে কেন? কাম্য জনসংখ্যা ও মানুষ-জমির অনুপাতের পার্থক্য লেখো। 3+2+2
15. অসম জনবণ্টনের কারণ লেখো। রৈখিক বসতি গড়ে ওঠে কেন? পরিব্রাজনের প্রভাব লেখো।3+2+2
16. জনবিবর্তনের বিভিন্ন পর্যায় ও তার বৈশিষ্ট্য লেখো। কায্য জনসংখ্যা কী? বিক্ষিপ্ত জনবসতি কেন গড়ে ওঠে?
3+2+2
17. ভারতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির গতি-প্রকৃতি আলোচনা করো। বয়ঃলিঙ্গ অনুপাতের গুরুত্ব লেখো। অতি নিবীড় জনঘনত্বের বণ্টন লেখো। 3+2+2
18. কর্মধারার ভিত্তিতে গ্রামীণ বসতির শ্রেণিবিভাগ করো। ভারতে নগরায়নের বৈশিষ্ট্য লেখো। CBD কী?
2+3+2
(11) কিউসেক ও কিউমেক কী? ) কিউসেক; নদীর একটি নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যত ঘনফুট জল প্রবাহিত হয়, তাকেই কিউসেক (cubic feet per second) বলা হয়। ● কিউমেক: নদীর একটি নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যত ঘনমিটার জল প্রবাহিত হয়, তাকে কিউমেক (cubic metre per second) বলা হয়। 12. নদীবাঁক বা মিয়েন্ডার কাকে বলে? ● সমভূমিতে ভূমির ঢাল খুব কম থাকে বলে নদীর গতিবেগও কমে যায়। এই সময় নদীর জলস্রোত খাতের বাইরের দিকে ক্ষয় করে উপত্যকাকে চওড়া করে | অন্যদিকে, জলস্রোতের গতিবেগ কম থাকায় খাতের ভেতরের অংশে নদী সঞ্চয় করে। এইভাবে ক্রমাগত নদীর খাতের বাইরের অংশে ক্ষয় হলে ও ক্ষয়জাত পদার্থ নদীর খাতের ভেতরের দিকে সঞ্চয় হতে থাকলে নদী সাপের মতো এঁকেবেঁকে প্রবাহিত হয়। এই বাঁকগুলিকেই নদীবাঁক বলে। নদীবাঁকের একটি পাড় উত্তল ও বিপরীত পাড়টি অবতল হয় | 13. অন্তর্বদ্ধ শৈলশিরা কী? ● পার্বত্য অঞ্চলে শৈলশিরাসমূহ নদীর গতিপথে এমনভাবে বাধার সৃষ্টি করে যে, সেই বাধা এড়াতে নদীকে এঁকেবেঁকে প্রবাহিত হতে হয়। এর ফলে শৈলশিরাগুলিকে দূর থেকে পরস্পর আবদ্ধ দেখায় এবং নদী ওই শৈলশিরাগুলির মধ্যে অদৃশ্য হয়ে গেছে বলে মনে হয়। একে অন্তর্বদ্ধ শৈলশিরা বলা হয়। কাসকেড কী? যখন কোনো জলপ্রপাতের জল অজস্র ধারায় বা সিঁড়ির মতো ধাপে ধাপে নীচের দিকে নামে, তখন সেই জলপ্রপাতকে কাসকেড বলে। যেমন— ঝাড়খণ্ডের জোনা জলপ্রপাত | 15) ক্যানিয়ন কাকে বলে? → তুষারগলা জলে উৎপন্ন কোনো নদী যখন বৃষ্টিহীন শুষ্ক অঞ্চলের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়, তখন তার দুই পাড়ের ক্ষয় (পার্শ্বক্ষয়) খুব কম থাকে। এই অবস্থায় নদীর গতিপথে যদি কোমল শিলাস্তর থাকে তাহলে নদীজলের স্বল্পতার জন্য নদীর উপত্যকায় নিম্নক্ষয় বেশি হয়। এর ফলে ইংরেজি অক্ষর ‘I’-আকৃতির অত্যন্ত গভীর ও সংকীর্ণ যে গিরিখাতের সৃষ্টি হয়, তাকে ক্যানিয়ন বলা হয়। যেমন—গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন । 16. নদীগ্রাস কাকে বলে? ● কোনো জলবিভাজিকা থেকে নির্গত পাশাপাশি প্রবাহিত দুটি নদীর মধ্যে যে নদীটি বেশি শক্তিশালী, সেই নদীটি অন্য নদীটির মস্তকদেশের অংশবিশেষ গ্রাস করে। এই ঘটনাকে বলা হয় নদীগ্রাস (river capture) | 24. সমপ্ৰায়ভূমি কাকে বলে? । নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে এই ধরনের ভূমিরূপ তৈরি হয়। আর্দ্র জলবায়ু অঞ্চলে নদীর জলপ্রবাহ ভূমিভাগকে ক্ষয় করে এবং কঠিন শিলা কম ক্ষয় পায়। দীর্ঘদিন ধরে উচ্চভূমি ক্ষয় পেতে পেতে যে নীচু প্রায়সমতল ভূমিভাগের সৃষ্টি করে, তাকে সমপ্রায়ভূমি বলে। এই সমপ্রায়ভূমির মধ্যে কঠিন শিলাগুলি ক্ষয় না পেয়ে মোনাডনক রূপে অবস্থান করে। ছোটোনাগপুরের সমভূমি হল একটি সমপ্রায়ভূমির উদাহরণ | এর মধ্যে পরেশনাথ ও পাঞ্চেত পাহাড় দুটি মোনাডনক | 25. নদীর মধ্যগতি বলতে কী বোঝ? । নদী যখন পার্বত্য অঞ্চল ছেড়ে সমভূমিতে এসে পড়ে, সেই সমভূমি অঞ্চলের ওপর দিয়ে প্রবাহিত নদীর প্রবাহকে মধ্যগতি বলে ৷ মধ্যগতিতে নদীর প্রধান কাজ বহন এবং সঞ্চয় করা। গঙ্গানদীর হরিদ্বার থেকে মুরশিদাবাদের ধুলিয়ান পর্যন্ত প্রবাহপথটি মধ্যগতির মধ্যে পড়ে। 26. প্রাঞ্জ পুল কী? → জলপ্রপাতের পাদদেশে জলের সঙ্গে বাহিত নুড়ি, প্রস্তরখন্ড ইত্যাদি সবেগে পতিত হয়। এর ফলে জলপ্রপাতের পাদদেশে যে প্রায় গোলাকার গর্তের সৃষ্টি হয়, তাকে প্লাঞ্জ পুল বলে । এই প্রকার গর্তের আয়তন ও গভীরতা জলের পরিমাণ ও জলধারা বাহিত বোঝার পরিমাণের ওপর নির্ভর করে। 27. নদীর নিম্নগতি বা বদ্বীপ প্রবাহ কাকে বলে? > নদী যে স্থান থেকে একেবারে সমতলভূমির ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়, সেই প্রবাহকে নিম্নগতি বলে। সাধারণত নদী সমুদ্রের কাছাকাছি এসে পৌঁছোলেই নদীর নিম্নগতি শুরু হয়। মোহানা পর্যন্ত এই গতি বজায় থাকে। গঙ্গানদীর ক্ষেত্রে মুরশিদাবাদের ধুলিয়ানের পর থেকে গঙ্গাসাগরের মোহানা পর্যন্ত অংশ বদ্বীপ প্রবাহের অংশ। 28. প্রপাতকূপ কী ? ● পার্বত্য অংশে নদীর ঢাল বেশি থাকে বলে জল প্রবল বেগে নীচে নামে এবং ভূমির ঢালের তারতম্যহেতু জলতলের পার্থক্য সৃষ্টি হলে সেখানে জলপ্রপাত গঠিত হয়। এই জলপ্রপাতের জল নীচে যেখানে এসে আঘাত করে সেখানে প্রায় গোলাকার গর্ত সৃষ্টি হয়। এটি প্রপাতকূপ নামে পরিচিত। প্রপাতকূপ সৃষ্টিতে নদীবাহিত বোঝাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। 29. মিয়েন্ডার ভূমিরূপ নামকরণ কেন হয়েছে? ● সমভূমি প্রবাহে নদীর যে-কোনো বাঁককেই মিয়েন্ডার বলা হয়। তুরস্কের মেনডারেস (Menderes) নদীতে অসংখ্য নদীবাঁক দেখা যায়। ওই নদীবাঁকের কথা মনে রেখেই পৃথিবীর যাবতীয় নদীবাঁককে মিয়েন্ডার বলা হয়। 30. লোহাচড়া দ্বীপটি ডুবে যাচ্ছে কেন? > হুগলি নদীর মোহানায় লোহাচড়া দ্বীপটি বর্তমানে ডুবে গেছে। এর কারণ হিসেবে গবেষকরা কয়েকটি কারণ নির্দেশ করেছেন— সমুদ্রজলতলের উচ্চতা বৃদ্ধি, ® উপকূলের ক্ষয়, ও প্রবল ঘূর্ণিঝড় প্রভৃতি। এ ছাড়া 4 ম্যানগ্রোভের ধ্বংস এই দ্বীপের খুব ক্ষতি করছে। 31. ফারাক্কা ব্যারেজের সঙ্গে লোহাচড়া দ্বীপের সম্পর্ক কী? → আপাতদৃষ্টিতে ফারাক্কা ব্যারেজের সঙ্গে লোহাচড়া দ্বীপের কোনো সম্পর্ক নেই। কারণ ফারাক্কা ব্যারেজ হল মুরশিদাবাদের একটি বাঁধ আর লোহাচড়া দ্বীপটি হল বঙ্গোপসাগরের মধ্যে সম্প্রতি ডুবে যাওয়া একটি দ্বীপ। বিশেষজ্ঞদের মতে, 1974 সালে ফারাক্কা ব্যারেজ তৈরি হওয়ার পর থেকে শুষ্ক ঋতুতে হুগলি নদী দিয়ে আরও বেশি পরিমাণ জল প্রবাহিত হচ্ছে। বছরের প্রায় ছয় মাস সুন্দরবনের দ্বীপগুলি জলমগ্ন থাকে। এর সঙ্গে সমুদ্র জলপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, উপকূলীয় ক্ষয় ও ঘূর্ণবাতের তীব্রতা বাড়ার কারণেও লোহাচড়া দ্বীপের মতো আরও দ্বীপের অদৃশ্য হওয়ার ঘটনা ঘটছে। 32. দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ সম্পর্কে কী জান? ● হাড়িয়াভাঙা নদীর মোহানা থেকে 2 কিমি দূরে এই দ্বীপের অবস্থান ছিল। ভৌগোলিক অবস্থা অনুযায়ী এটির অবস্থান ছিল 21°37′00´ উত্তর এবং 89°08*30″ পূর্ব | 1970 সালে ভোলা ঘূর্ণবাতের অব্যবহিত পরেই এই দ্বীপ সমুদ্র থেকে জেগে ওঠে। 1974 সালে এর আয়তন ছিল 2500 বর্গমিটার (উপগ্রহ চিত্র থেকে)। বর্তমানে এটি একটি সম্পূর্ণ নিমজ্জিত দ্বীপ | 33. ঘোড়ামারা দ্বীপের বর্তমান অবস্থা কেমন? • কলকাতা থেকে মাত্র 92 কিমি দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে সুন্দরবনের এই সাধারণ দ্বীপটি অবস্থিত। পরীক্ষায় দেখা গেছে, 1951 সালে ঘোড়ামারা দ্বীপটির আয়তন ছিল 38.23 বর্গকিমি, 2011 সালে এর আয়তন দাঁড়ায় 4.37 বর্গকিমি। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এই দ্বীপটিও সম্পূর্ণ ডুবে যাবে। 34. নদীর পুনর্যৌবন লাভ বলতে কী বোঝ? ভূমিঢালের পরিবর্তন হলে অনেকসময় নদীর নিম্নক্ষয় করার ক্ষমতা আবার ফিরে আসে। একেই নদীর পুনর্যৌবন লাভ বলে। ভূ-আন্দোলনের জন্য নদীখাতের উচ্চতা বৃদ্ধি, নদীর ক্ষয়সীমার উচ্চতার পরিবর্তন, নদীগ্রাস প্রভৃতি কারণে নদীতে জলের পরিমাণ বেড়ে গেলে অথবা কোনো কারণে নদীর বোঝার পরিমাণ কমে গেলে নদী পুনর্যৌবন লাভ করে। 35. নিক পয়েন্ট কী? ভূমির পুনর্যৌবন লাভের ফলে নদী উপত্যকার নতুন ঢাল ও পুরোনো ঢালের সংযোগস্থলে যে খাঁজ তৈরি হয়, তাকে নিক পয়েন্ট বলে। এই নিক পয়েন্টে জলতলের পার্থক্য সৃষ্টি হয় বলে সেখানে জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয়। 36. অবঘর্ষ প্রক্রিয়া কী? অথবা, অবঘর্ষ কাকে বলে? → ‘অবঘর্ষ’ কথাটির অর্থ ‘ঘর্ষণজনিত ক্ষয়’ | সাধারণভাবে বলা যায়, নদী, হিমবাহ, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্রতরঙ্গ প্রভৃতি প্রাকৃতিক শক্তির দ্বারা পরিবাহিত শিলাখন্ড পরস্পরের সঙ্গে সংঘর্ষে বা ঘর্ষণে লিপ্ত হলে ভূপৃষ্ঠের শিলাস্তর ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। এই ঘটনাকে বলা হয় অবঘর্ষ | অবঘর্ষ ক্ষয়ের ফলে শিলার ক্ষয় দ্রুততর হয় এবং শিলা মসৃণ হয়। (37.) মন্থকূপ কাকে বলে ? উচ্চগতি বা পার্বত্য প্রবাহে নদীর প্রবল স্রোতের সঙ্গে বাহিত প্রস্তরখণ্ড, নুড়ি, বালি প্রভৃতি ঘুরতে ঘুরতে নীচের দিকে অগ্রসর হয়। এর ফলে পরিবাহিত নুড়ি ও প্রস্তরখণ্ডের দ্বারা ঘর্ষণজনিত ক্ষয়ের কারণে নদীখাতে ছোটো ছোটো প্ৰায় গোলাকার গর্তের সৃষ্টি হয়। এগুলিকে বলা হয় মন্থকূপ। (38) খরস্রোত কী? নদীর গতিপথে কঠিন ও কোমল শিলাস্তর একটির পর একটি লম্বালম্বিভাবে থাকলে কঠিন শিলাস্তরের তুলনায় কোমল শিলাস্তর তাড়াতাড়ি ক্ষয়ে যায়। এর ফলে কয়েকটি ধাপ বা সিঁড়ির সৃষ্টি হয়। নদী তখন একটির পর একটি ধাপ পেরিয়ে দ্রুত নীচে নেমে আসে ও খরস্রোতের সৃষ্টি হয়। উদাহরণ—আফ্রিকার বিখ্যাত নীলনদের গতিপথে খাতুম থেকে আসোয়ান পর্যন্ত 6টি স্থানে এরকম খরস্রোতের সৃষ্টি হয়েছে । 39. পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ কীভাবে গঠিত হয়? মূল নদী অনেকগুলি শাখায় বিভক্ত হয়ে সমুদ্রে এসে পড়লে পাখির পায়ের মতো বদ্বীপ গঠিত হয়। নদীবাহিত সঞ্চয়জাত পদার্থ বহুদূরে সমুদ্রে সঞ্চিত হলে নদীর শাখাগুলি পাখির পায়ের মতো বা আঙুলের মতো আকৃতির বদ্বীপ তৈরি করে।
আরও দেখার জন্য ক্লিক করুন
সংস্কৃত প্রশ্নের জন্য
Hs Suggestions Sanskrit 2022।।Sanskrit Suggestions।।WBCHSE Sanskrit Suggestions
শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন
HS Education Suggestions || Higher Secondary Education Suggestions || উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বিজ্ঞান সাজেশন--
......যদি কোনো ভুল থেকে থাকে তা Typing mistake এর জন্য। আমাদের কমেন্ট করে জনান আমরা সংশোধন করার চেষ্টা করবো। .........
বর্তমানে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় ভূগোল একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও আবশ্যিক বিষয়। তাই এই কথা মাথায় রেখে সমস্ত শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা WB Primary Education Solution Portal- এর সাহায্যে ভূগোল সহ অন্যান্য বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তরের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো।